ক
মুহাম্মদকেই তারা দায়ী করল এবং সম্মিলিত চোখে উঠোনের গর্তের দিকে তাকিয়ে থাকলো; মাটির ঘ্রাণ হয়তো তাদের আচ্ছন্ন করে। তারা মাটিকে অবলোকন করে। বস্তুত তারা নয় জন নয়; দুই জন স্নান ঘরে।
খ
একজন কামিয়ে নিলো চুল; মাথা, বগল আর ঢেকে রাখা ফুল। তারা চুম্বনে সিক্ত করলো ঠোঁট এবং আলিঙ্গনে বিনিময় করে শরীরের উম।
গ
পাথরের গায়ে লেখা নিজের নামটা স্পর্শ করলো সে, ফিরে উঠোনের গর্তের কাছ থেকে – অন্যজন ছবির এ্যালবামে বুলিয়ে গেল চোখ- একজন ড্রয়ারে খুঁজে-ফিরে অতীত সময়- তারা তিন জন একঘরে চুপ।
ঘ
একজন দাঁড়িতে ঘষে চলে আতর লোবান; একজন চুপ করে গান শোনে-একজন ঘুম ঘুম খেলে চোখ বুজে।
আর তিনি মলা মাছের চচ্চড়ি রাঁধেন।
ঙ
দুইজন স্নানঘরে জল নিয়ে খেলে; দু’জনে চারটি পৃথিবী নিয়ে ঝগড়া করে- চুষে চুষে বৃথা খোঁজে লোনামধুবিষ।
চ
তারা নয় জন একসাথে আহার সারে, তারা নয়জন এক সাথে প্রার্থনা করে। তারা নয়জন গোল হয়ে উঠোনে দাঁড়ায়।
স্নানঘরের দু’জন শুভ্রবসনে আচ্ছাদিত। তারা পরস্পর থেকে পৃথক এমনকি দৃষ্টিও একত্রিত হয় না কখনো।
দাঁড়িওয়ালা ব্যক্তির লাল শার্ট যেন রক্তের গাঢ় রং।
সংগীত প্রেমিক নীল গেঞ্জি পড়ে আছে।
ঘুম খেলোয়াড় শাদা ফতুয়ায় ঢেকে রেখেছে গা।
পাথরস্পর্শকারীর রীমলেস চশমার পাওয়ার বেশি।
অ্যালবামের ছবি থেকে তুলে আনা স্মৃতি নিয়ে খেলছিল যে, সে বিষণ্ণতা ঢেকে রাখে কালো কামিজে।
ড্রয়ার খুঁড়ে তোলে আনা অতীতের লাল চুড়ি দুটি হাত ভরিয়ে তোলছে যার, সে ঠোটের কোণে ঝুলিয়ে রাখছে স্বর।
আর তিনি জামদানী শাড়িটায় মুড়িয়ে নিয়েছেন নিজেকে।
ছ
তারপর তারা হাঁটলেন- নয় জন।
তারা জানতেন ৩ টায় ট্রেন আসে-
তারা বিশ্বাস করলেন ৩ টায় চূর্ণ হবে পবিত্র সময়।।
খ
একজন কামিয়ে নিলো চুল; মাথা, বগল আর ঢেকে রাখা ফুল। তারা চুম্বনে সিক্ত করলো ঠোঁট এবং আলিঙ্গনে বিনিময় করে শরীরের উম।
গ
পাথরের গায়ে লেখা নিজের নামটা স্পর্শ করলো সে, ফিরে উঠোনের গর্তের কাছ থেকে – অন্যজন ছবির এ্যালবামে বুলিয়ে গেল চোখ- একজন ড্রয়ারে খুঁজে-ফিরে অতীত সময়- তারা তিন জন একঘরে চুপ।
ঘ
একজন দাঁড়িতে ঘষে চলে আতর লোবান; একজন চুপ করে গান শোনে-একজন ঘুম ঘুম খেলে চোখ বুজে।
আর তিনি মলা মাছের চচ্চড়ি রাঁধেন।
ঙ
দুইজন স্নানঘরে জল নিয়ে খেলে; দু’জনে চারটি পৃথিবী নিয়ে ঝগড়া করে- চুষে চুষে বৃথা খোঁজে লোনামধুবিষ।
চ
তারা নয় জন একসাথে আহার সারে, তারা নয়জন এক সাথে প্রার্থনা করে। তারা নয়জন গোল হয়ে উঠোনে দাঁড়ায়।
স্নানঘরের দু’জন শুভ্রবসনে আচ্ছাদিত। তারা পরস্পর থেকে পৃথক এমনকি দৃষ্টিও একত্রিত হয় না কখনো।
দাঁড়িওয়ালা ব্যক্তির লাল শার্ট যেন রক্তের গাঢ় রং।
সংগীত প্রেমিক নীল গেঞ্জি পড়ে আছে।
ঘুম খেলোয়াড় শাদা ফতুয়ায় ঢেকে রেখেছে গা।
পাথরস্পর্শকারীর রীমলেস চশমার পাওয়ার বেশি।
অ্যালবামের ছবি থেকে তুলে আনা স্মৃতি নিয়ে খেলছিল যে, সে বিষণ্ণতা ঢেকে রাখে কালো কামিজে।
ড্রয়ার খুঁড়ে তোলে আনা অতীতের লাল চুড়ি দুটি হাত ভরিয়ে তোলছে যার, সে ঠোটের কোণে ঝুলিয়ে রাখছে স্বর।
আর তিনি জামদানী শাড়িটায় মুড়িয়ে নিয়েছেন নিজেকে।
ছ
তারপর তারা হাঁটলেন- নয় জন।
তারা জানতেন ৩ টায় ট্রেন আসে-
তারা বিশ্বাস করলেন ৩ টায় চূর্ণ হবে পবিত্র সময়।।
১২ জুলাই, ২০১০
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন